যুবক মানেই শক্তি। যুবক মানেই বদলে যাওয়ার, বদলে দেওয়ার প্রবল শক্তি। যুবকরাই অহংকার। যুবকরাই দেশের সম্পদ। যুবক জাগলে জাগবে দেশ। যুবকরাই হাল ধরলে এগিয়ে যাবে প্রিয় দেশ।
হ্যাঁ, এমনই এক যুবক। যিনি যুব সমাজের আইডল। যিনি যুবকদের নেতৃত্ব দানকারী।
আলম খান মুক্তি যার নাম। তিনি যুবনেতা। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য, ছিলেন সিলেট মহানগর যুবলীগের সাবেক সফল আহবায়ক, পরবর্তীতে একটি ঝাঁকঝঁমক সম্মেলনের মাধ্যমে কাউন্সিলরদের ব্যালটের মাধ্যমে বিপুল ভোটের ব্যবধানে সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
কারানির্যাতিত, ত্যাগী ও দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ। পরিচ্ছন্ন, সৎ ও দক্ষ নেতৃত্বের গুণে কুসংস্কার ও সামাজিক অনাচারকে পেছনে ফেলে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত।
নেতৃত্ব একটি শিল্প যা তাহার মধ্যে বিরাজমান। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট করোনা ভাইরাস মহামারীর সময়ে নিজের ও পরিবারের কথা চিন্তা না করে, সিলেট মহানগরীর প্রত্যেকটি ওয়ার্ড ও অলিতে-গলিতে সর্বস্তরের মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে গরিবের মুক্তি ও মানবিক যুবনেতা হিসেবে উপাধি পেয়েছেন। সিলেটের যুবসমাজের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় সৎ, দক্ষ ও আত্মসচেতন যুবনেতা ৷ নেতৃত্ব বিকাশের মধ্য দিয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন এই সিলেটে।
সমাজ থেকে কুসংস্কার, দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার, মাদক, সন্ত্রাস, ছিনতাই ও চাঁদাবাজী দূর করতে এবং এই সবের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দলোন গড়ে তুলতে তরুণ প্রজন্মকে কাজ করতে উদ্ভুদ্ধ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছেন। তার মতে তরুণ সমাজ ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, তারা স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে। তাদের নেতৃত্বে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি, তাই একটি সুস্থ ও সুসংগঠিত যুবসমাজই পারে এই সমাজ থেকে সকল অন্যায় অবিচার দূর করতে। তাহার কাছে নেতৃত্ব একটি শিল্প আর এই শিল্পকে কাজে লাগিয়ে প্রথমেই নিজের মধ্যে রাষ্ট্র ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার তাগিদ দেন যুবসমাজকে। তিনি সমাজ ও রাষ্ট্রের উপকারে যুবলীগের সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ কাজ করার আহবান জানান অবিরত।
সাকারিয়া হোসেন সাকির
সাধারণ সম্পাদক
৫নং ওয়ার্ড যুবলীগ, সিলেট মহানগর।