সিলেটের বার্তা প্রতিবেদক:: সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ৬নং লালাবাজার ইউনিয়নের ঢাকা সিলেট মহাসড়কের পাশে অবস্থিত হজরত শাহজালাল মুজররদে ইয়ামনীর সফর সঙ্গী হযরত শাহ আব্দুর রহিম (রঃ) এর মাজার।
সেই মাজারের বাংলাদেশ স্বাধীন হবার আগে থেকে এই আউলিয়ার মাজার একসময় বন জঙ্গলে পরিণত ছিলো বলে জানান নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক অনেকে।
বিশিষ্ট কয়েকজন আলেম ও এলাকার স্থানীয় মুরুব্বীদের সাথে কথা বলে জানা যায় অনেক অজানা তথ্য সেই তথ্য। মাঠে নামে অনুসন্ধানে সিলেটের বার্তার এই প্রতিবেদক। বেরিয়ে আসতে শুরু করে একের পর এক দুর্নীতির পাহাড়।
বেত সুন্দী ফকিরের গাঁও এলাকায় রয়েছে ৬০ থেকে ৭০ পরিবারের বসবাস। রয়েছে দুইটি পঞ্চায়েত কমিটি ও দুইটি মসজিদ।
দুই পঞ্চায়েত কলকাঠি নাড়াচাড়া করতে ৬৫ বছর বয়সী শহিদের বাবার চাচাতো ভাই ওয়ারিছ আলী অন্য পঞ্চায়েতের বলে জানান এলাকার একাধিক বাসিন্দারা।
শহিদকে গায়েল করতে ওরা তিনজন এক ছাতার নিচে। শান্ত এলাকায় অশান্তির আগুন লাগিয়ে মাজারের কোটি কোটি ও সরকারের জায়গা দখল করেও শান্ত হয়নি, ওরা এ-ই বহুরূপী জামাত শিবির নেতা রনি ও জামাত শিবিরের একটি একাডেমির (মাস্টার) ফয়জুল ইসলাম এবং বর্তমান ভুয়া কমিটি মাজারের ” টাকা পয়সা সোনা গয়না এমন কি এ-ই মাজারের জন্য বিদেশ থেকে ও ডলার পাউন্ড দিয়ে সাহায্যে করেন অনেক ভক্ত-অনুসারীরা ফোন দিয়ে সিলেটের বার্তার কর্তৃপক্ষের কাছে, এমন শত অভিযোগর পাহাড় রয়েছে।
এ ব্যাপারে মশাহিদ আহমদ রনির সাথে কথা বলতে তার ব্যবহৃত মুঠোফােনে কল দিলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।